মিতসুহা এবং তাকি, হাইস্কুল পড়ুয়া দুই কিশোর-কিশোরী। দুই ভিন্ন মরেুর মানুষ। মতিসুহার বাস পাহাড়ের গভীরের একটি ছোট শহরে, অন্যদিকে তাকি থাকে ইট পাথরে ঘেরা টোকিও শহরে।
মতিসুহা স্বপ্ন দেখে একদনি পাহাড় ঘরো কিছুই না পাওয়ার শহর ছেড়ে টোকিও যাবে। স্বপ্ন অর্পূণ থাকে না তার, পূরণ হয় তার স্বপ্ন। একদনি মতিসুহা ঘুম থকেে উঠে নিজেকে আবষ্কিার করে টোকিও শহরে, কিন্তু নিজের শরীরে নয়। তাকি নামরে এক অচনো ছেলেরে শরীর। অন্যদিকে একই সময়ে তাকিও ঘুম থকেে উঠে নিজেকে আবষ্কিার করে অচনো অজানা পাহাড়ঘেরা শহররে মতিসুহা নামের একটি মেয়ের শরীরে।
অচনো অজানা পরিবেশে প্রথম প্রথম নিজেদের মানিয়ে নিতে কষ্ট হলেও শেষ র্পযন্ত তারা নিজেদের মানিয়ে নিতে থাকে অদ্ভুত পরবিশেরে সাথে । সেই সাথে দুজনে দুজন সর্ম্পকে অল্প অল্প করে জানতে থাকে। এভাবইে দুজনরে মধ্যে একটা অম্ল-মধুর সর্ম্পক তৈরি হয়। কিন্তু একদনি কোন রকম র্পূবাভাস না দয়িইে মতিসুহার সাথে সমস্ত যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় তাকির।
অনকেগুলো না পাওয়া প্রশ্নরে জবাব খুঁজতে তাকি নেমে পড়ে মতিসুহার খোঁজে । কিন্তু তাকির জানা নেই কোথায় থাকে মতিসুহা। কোথায় থেকে শুরু করবে তাও বুঝতে পারছে না সে । যে নাম্বার মতিসুহা তাকে দিয়েছিল সেটিও বন্ধ। বুঝতে পারে প্রায় দুঃসাধ্য একটি কাজে নেমে পড়ছে তাকি শেষ র্পযন্ত কি হয়ছেলিো? তাকি কি খুঁজে পয়েছেলিো মতিসুহাকে ? পেয়েছিল তার প্রশ্নরে জবাব?
মাকোতো শিনকাইয়ের জন্ম ১৯৭৩ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি। একাধারে তিনি একজন অ্যানিমে ডিরেক্টর, সিনেমাটোগ্রাফার, লেখক, প্রডিউসার, মাঙ্গা আর্টিস্ট। এছাড়া অ্যানিমেতে কণ্ঠও দিয়েছেন। কাজ করেছেন গ্রাফিক ডিজাইনার হিসাবে। টোকিও শহরে অবস্থিত চুও বিশ্ববিদ্যালয় থেকে জাপানি সাহিত্যের ওপর স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন।
অ্যানিমে’র জন্য জাপানিদের কাছে তিনি “নব্য হায়াও মিয়াজাকি” হিসাবে স্বীকৃত। ‘ইয়োর নেম’, ‘ফাইভ সেন্টিমিটারস পার সেকেন্ড’, ‘গার্ডেন অব ওয়ার্ডস’, ‘ওয়েদারিং উইথ ইউ’, ‘সুজুমে’--তাঁর আলোচিত সৃষ্টিকর্ম, যেগুলো উপন্যাস ও অ্যানিমে উভয় ক্ষেত্রেই বেশ সফল। কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ জিতেছেন ‘টোকিও ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভাল অ্যাওয়ার্ড’, ‘নিক্কান স্পোর্টস ফিল্ম অ্যাওয়ার্ড’, ‘জাপান মুভি ক্রিটিক্স অ্যাওয়াড’সহ আরও কিছু পুরস্কার।
স্ত্রী চিয়েকো মিসাকা এবং কন্যা চিসে নিৎসু সাথে তিনি টোকিওতে বসবাস করছেন।