স্ত্রী তারিন এবং মেয়ে মাহাকে নিয়ে এমপি সাজেদের পরিবার। বেইলি রোডে বসবাসরত এই পরিবারটির দিন সুখেই কাটছিল। কিন্তু হঠাৎ করে তারিন অদ্ভুত সব আচরণ শুরু করল। পরিস্থিতি ক্রমে খারাপের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। প্রাণভ্রমর স্ত্রীকে বাঁচাতে সাজেদ মরিয়া। তারিনের এমন অবস্থার কারণ কী? অসুখ না ষড়যন্ত্র।
মুয়াজ্জিন হাফেজ মিয়ার জীবন বেশ নির্বিঘ্নেই কাটছিল। তবে, নিতান্তই সহজ-সরল এই মানুষটির জীবন পালটে যেতে আরম্ভ করে, যখন তার সাথে এক সৌম্যদর্শন হুজুরের সাক্ষাৎ হয়। তিনি বুঝতে পারেন জগৎ সম্পর্কে তিনি কতটা অজ্ঞ, কত রহস্যই তার অজানা। কিন্তু, এই অজানাকে জানার আকাঙ্ক্ষা যেন আবার তাঁর কাল না হয়ে দাঁড়ায়।
ভার্সিটি পড়ুয়া আসলান কস্মিনকালেও ধারণা করেনি এমন ঘটনার মুখোমুখি হতে হবে। তিলে তিলে গড়ে তোলা বিশ্বাসের ভিত্তিটা দুর্বল হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু সে এর শেষ দেখেই ছাড়বে। তবে, নতুন জীবনের এই যাত্রার শেষটা যে কতটা অবিশ্বাস্য ও ভয়ংকর তা খোদ আসলানও জানে না।
তিনজন ভিন্ন শ্রেণির মানুষ, ভিন্ন ভিন্ন তাদের জীবনধারা। কিন্তু তারা যেন একই সূত্রে গাঁথা। বিশ্বাস- অবিশ্বাসের দ্বন্দ্ব নিয়ে তিনজন জীবন শংকা পার করে কি পারবে তাদের লক্ষ্যে পৌছাতে? নাকি তারাও হবে অন্ধকারের অধিপতির শিকার? ভালো-মন্দের দ্বন্দ্ব জগতের আদিম নিয়ম। আরও একবার হচ্ছে ভালো ও মন্দের লড়াই। শেষমেষ কে বিজয়ী হবে? নাকি এর কোনো শেষই নেই?
জানতে হলে অবশ্যই আপনাকে পড়তে হবে কুরআন- হাদীস ও নির্ভরযোগ্য সূত্রে সমৃদ্ধ হরর আর অকাল্ট থ্রিলার "জিন"। সুতরাং পাঠক, প্রস্তুতি নিন জিন, কালো জাদু, অকাল্টিজমের অদ্ভুত দুনিয়ার
এম.জে. বাবুর জন্ম ব্রাক্ষণবাড়িয়াতে। কোনো কৃতিত্ব ছাড়া স্থানীয় স্কুল-কলেজ থেকে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শেষ করে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএসসি সম্পূর্ণ করেন। বর্তমানে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ থেকে এমবিএ করছেন। প্রথম বই দিমেন্তিয়া প্রকাশ পায় ২০২০ সালে। তারপর আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি তাঁকে। অ্যাবসেন্টিয়া, পিনবল, ভ্রম, ইনসেন্টিয়া দিয়ে পাঠকের মন জয় করলেও, জিন দিয়ে বিপুল জনপ্রিয়তা অর্জন করেন তিনি। কাজ করছেন থ্রিলার ও সমকালীন জঁরা নিয়ে।