bkash-offer-icon

৳৯৯৯ অর্ডারে বিকাশ পেমেন্ট করলেই ১০% ক্যাশব্যাক ও ৳৩০০ ভাউচার!

Tk 999

bkash-offer-icon

আর মাত্র ৳ 0 অর্ডার করলেই বিকাশ পেমেন্টে এ ১০% ক্যাশব্যাক ও ৩০০৳ ভাউচার।

Tk 999

bkash-offer-icon

অভিনন্দন বিকাশ পেমেন্ট করলেই পাবেন ৳১০০ ক্যাশব্যাক এবং  Zays এর সৌজন্যে ৳৩০০ ভাউচার

Close
  • Look inside image 1
  • Look inside image 2
  • Look inside image 3
  • Look inside image 4
  • Look inside image 5
  • Look inside image 6
  • Look inside image 7
  • Look inside image 8
  • Look inside image 9
  • Look inside image 10
  • Look inside image 11
  • Look inside image 12
  • Look inside image 13
মধ্যযুগের সাহিত্যে সমাজ ও সংস্কৃতির রূপ image

মধ্যযুগের সাহিত্যে সমাজ ও সংস্কৃতির রূপ (হার্ডকভার)

আহমদ শরীফ

TK. 800 Total: TK. 689
You Saved TK. 111

down-arrow

14

মধ্যযুগের সাহিত্যে সমাজ ও সংস্কৃতির রূপ

মধ্যযুগের সাহিত্যে সমাজ ও সংস্কৃতির রূপ (হার্ডকভার)

TK. 800 TK. 689 You Save TK. 111 (14%)
কমিয়ে দেখুন
tag_icon

বই ও পণ্যে ৭০% পর্যন্ত ছাড়! বছরের সেরা ডিল, রকমারি ক্লিয়ারেন্স সেল, ২০২৫

পাঠকেরা একত্রে কিনে থাকেন

এই ই-বুক গুলোও দেখতে পারেন

বইটই

বইটির বিস্তারিত দেখুন

ফ্ল্যাপে লিখা কথা
বাঙলাদেশে, সাহিত্য ও সংস্কৃতির জগৎ- এর প্রধান ব্যক্তিদের মধ্যে ড. আহমদ শরীফ-ই সম্ভবত একমাত্র ব্যক্তি যিনি সকলের কাছে প্রিয় হওয়ার দুর্বলতাকে ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছিলেন। পণ্ডিত ও বয়স্ক বিদ্রোহী ড. আহমদ শরীফ চট্টগ্রামের পটিয়ার সুচক্রচণ্ডী নামে ১৩ ফেব্রুয়ারি ১৯২১ সনে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এবং ২৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৯ সনে ঢাকায় প্রয়াত হন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৪৪ সনে বাঙলা সাহিত্যে স্নাতকোত্তর ও ১৯৬৭ সনে পি. এইচ. ডি ডিগ্রি অর্জন করেঠিছলেন। কলেজে অধ্যাপনার (১৯৪৫-৪৯) মধ্য দিয়ে পেশাগত জীবন শুরু। পরে এক বছরের কিছু বেশি সময় রেডিও পাকিস্তানের ঢাকা কেন্দ্রে অনুষ্ঠান সহকারী হিসেবে থাকার পর ১৯৫০- এর শেষের দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাঙলা বিভাগে যোগ দিয়ে একটানা ৩৪ বছর অধ্যাপনা করেন। ১৯৮৩ সনে অধ্যাপক হিসেবে অবসর গ্রহণ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে দীর্ঘ অধ্যাপনা জীবনে তিনি বাঙলা বিভঅগের চেয়ারম্যানসহ সিন্ডিকেট সদস্য, সিনেট সদস্য, বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্লাবের সভাপতি ও কলা অনুষদের চারবার নির্বাচিত ডিন ছিলেন। সেই সাথে, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাদেশ ১৯৭৩’ প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের অন্যতম রূপকার ছিলেন। পরবর্তীতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় এর বাঙলা বিভাগের প্রথম ‘কাজী নজরুল ইসলাম অধ্যাপক’ পদে ১৯৮৪-৮৬ পর্যন্ত নিয়োগপ্রাপ্ত হয়েছিলেন।

ভাববাদ, মানবতাবাদ ও মার্কসবাদের যৌগিক সমন্বয় প্রতিফলিত হয়েছিল তাঁর চিন্তা-চেতনা, ধ্যান-ধারণা, আচার-আচরণ, বক্তব্যে ও লেখনীতে। তাঁর রচিত শতাধিক গ্রন্থে তিনি অত্যন্ত জোরালো যুক্তি দিয়ে প্রচলিত সমাজ ব্যবস্থা, বিশ্বাস ও সংস্কার পরিত্যাগ করেছিলেন এবং আন্তরিকভাবে আশা পোষণ করেছিলেন সমাজতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থার। পঞ্চাশ দশক থেকে নব্বই দশকের শেষ অবধি সমাজ সাহিত্য, সংস্কৃতি, রাজনীতি, দর্শন, ইতিহাসসহ প্রায় সব বিষয়ে তিনি অজস্র লিকেছেন। দ্রোহী সমাজ পরিবর্তনকামীদের কাছে তাঁর পুস্তকরাশির জনপ্রিয়তা ঈর্ষণীয়, তাঁর রচিত পুস্তকরাশির মধ্যে বিচিত চিন্তা, স্বদেশ অন্বেষা, মধ্যযুগের সাহিত্যে সমাজ ও সংস্কৃতির রূপ, বাঙলার সুফী সাহিত্য, বাঙালীর চিন্তা-চেতনার বিবর্তন ধারা, বাঙলার বিপ্লবী পটভূমি, এ শতকে আমাদের জীবন ধারার রূপরেখা, নির্বাচিত প্রবন্ধ, প্রত্যয় ও প্রত্যাশা এবং বিশেষ করে দু’খণ্ডে রচিত বাঙালী ও বাঙলা সাহিত্য তাঁর অসামান্য কীর্তি। তবে এ কথা নির্দ্বিধায় বলা যায় যে, পিতৃব্য আবদুল করিম সাহিত্য বিশারদ-এর অনুপ্রেরণায় মধ্যযুগের বাঙলাসাহিত্য ও সমাজ সম্পর্কে পাহাড়সম গবেষণা কর্ম তাঁকে কিংবদন্তি পণ্ডিতে পরিণত করেছে। উভয় বঙ্গে এ বিষয়ে তিনি ছিলেন অদ্বিতীয় এবং অদ্যাবধি স্থানটি শূন্য রয়ে গেছে। জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সময় ব্যয় করে তিনি মধ্যযুগের সাহিত্য ও সামাজিক ইতিহাস রচনা করে গেছেন। বিশ্লেষণাত্মক তথ্য, তত্ত্ব ও যুক্তি সমৃদ্ধ দীর্ঘ ভূমিকার মাধ্যমে তিনি মধ্যযুগের সমাজ ও সংস্কৃতির ইতিহাস বাঙলা ভঅষা-ভাষী মানুষকে নিয়ে গেছেন যা বাঙলা সাহিত্যের ইতিহাসে এক অমর গাথা হয়ে থাকবে। তিনি জীবৎকালে বেশ কিছু পরস্কার লাভ কেরেছিলেন, তার মধ্য রাষ্ট্রীয় পুরস্কার একুশে পদকসহ পশ্চিমবঙ্গের রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ‘সম্মান সূচক ডিলিট’ ডিগ্রি পেয়েছিলেন।

তাঁর বিশাল পুস্করাশির মধ্যে যেমন মানুষের অর্থ সামাজিক রাজনৈতিক মুকিতর কথা রয়েছে তেমনি তৎকালীন পাকিস্তানের বেড়াজাল থেকে পূর্ব পাকিস্তানের মুক্তির লক্ষ্যে ১৯৬২ সনে পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগের নেতা, তাত্ত্বিক সিরাজুল আলম খান-এর নেতৃত্বে গঠিত ‘নিউক্লিয়াস’ (স্বাধীন বাঙলা বিপ্লবী পরিষদ)- এর সাথে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত তাঁর ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ ছিল। ১৯৬৫ সনে রচিত ‘ইতিহাসের ধারায় বাঙালী’ প্রবন্ধে পূর্ব পাকিস্তানকে ‘বাঙলাদেশ’ এবং ‘আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালবাসি’ গানটির কথা উল্লেখ ছিল। এ ছাড়া বাঙলাদেশের স্বাধীনতা পূর্ব সময় থেকে তাঁর মৃত্যু অবধি তিনি দেশের সব ক্রান্তিলগ্নে কখনও এককভাবে, কখনো সম্মিলিতভাবে তা প্রশমনের জন্য এগিয়ে এসেছিলেন।

উপমহাদেশের সাহিত্য, সংস্কৃতি ও রাজনীতি ক্ষেত্রে অসামান্য পণ্ডিত, বিদ্রোহী, অসাম্প্রদায়িক, যুক্তিবাদী, দার্শনিক, বিতর্কিত ব্যক্তিত্ব, প্রগতিশীল, মানবতাবাদী, মুক্তবুদ্ধির ও নির্মোহ চিন্তার ধারক ড. আহমদ শরীফকে ধর্মান্ধরা শাস্ত্র ও প্রথা বিরোধিতার কারণে ‘মুরতাদ’ আখ্যায়িত করেছিল। কথা ও কর্মে অবিচল, অটল, দৃঢ়চেতা আহমদ শরীফ সবরকমের প্রথাসংস্কার শৃঙ্খল ছিণ্ন করে ১৯৯৫ সনে লিপিবদ্ধ করা ‘অসিতনামা’-র মাধ্যমে মরণোত্তর চক্ষু ও দেহদান করে গেছেন। সেই অসিমতনামায় উল্লেখ ছিল- ‘চক্ষু শ্রেষ্ঠ প্রত্যঙ্গ, আর রক্ত হচ্ছে প্রাণ প্রতীক। কাজেই গোটা অঙ্গ কবরের কীটের খাদ্য হওয়ার চেয়ে মানুষের কাজে লাগা-ইতো বাঞ্চনীয়’।

ভূমিকা
মঙ্গলকাব্য, চৈতন্যচরিত ও বৈষ্ণবচরিতাখ্যান প্রভৃতি থেকে সমকালীন জীবন, সমাজ ও সংস্কৃতি বিষয়ক তথ্যাদি অনেক আগেই সংগৃহীত ও আলোচিত হয়েছে নানা গ্রন্থে ও বিভিন্ন প্রবন্ধে। সেসব গ্রন্থে উক্ত বিষয়ক তথ্যাদি এযাবৎ সযত্নে সংগৃহীত কিংবা গুরুত্বসহকারে আলোচিত হয়নি, সেসব গ্রন্থের মুখ্য কয়েকটি থেকে জীবন, সমাজ ও সংস্কৃতি সম্পর্কিত তথ্য ও তত্ত্ব আমরা এ গ্রন্থে সংকলন করে দিলাম। এতেও মধ্যযুগের মানুষের জীবন-জীবিকা, চিন্তা-চেতনা, জগৎ-ভাবনা, জীবন-জিজ্ঞাসা ও জীবন-প্রতিবেশ সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ ধারণা লভ্য হবে না বটে, কিন্তু তথ্যের সঞ্চয় বাড়বে, আলোচনার পরিসরও হবে বিস্তৃত, এ বিশ্বাসে ও প্রত্যাশায় আমাদের এ গ্রন্থনা।

এ গ্রন্থের উপকরণ সংগ্রহ ও পাণ্ডুলিপি তৈরির জন্যে আর্থিক সাহায্য দিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন। বিষয়পঞ্জি তৈরি করে দিয়েছেন বাঙলা একাডেমীর অফিসার জনাব মুহম্মদ হাবিবুল্লাহ, আর ঐ বিষয়পঞ্জির প্রেসকপি তৈরি করে দিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক জনাব নূরুল রহমান খান। বিদ্যার বিস্তার বাঞ্ছাবশে ব্যয়বহুল এ গ্রন্থ মুদ্রণ ও প্রকাশণার দায়িত্ব সানন্দে বহন করছেন মুক্তধারার মালিক। সাহায্যসহায়তার জন্যে সবার কাছে আমি ঋণী।

আহমদ শরীফ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

সূচিপত্র
* সমাজ-সংস্কৃতির বিকাশ-বিবর্তন ধারা
* বাঙলার মৌল ধর্ম
* বাঙলার সূফী প্রভাব
* বাঙলা ভাষার পতি অবজ্ঞা ও বিদ্বেষ
* মধ্যযুগে জাতিবৈর ও তার স্বরূপ
* নীতিশাস্ত্র গ্রন্থে সমাজ ও সংস্কৃতির রূপ
* প্রণয়োপাখ্যানাদি গ্রন্থে সমাজ ও সংস্কৃতির রূপ
* প্রণয়োপাখ্যানাদি গ্রন্থে সমাজ ও সংস্কৃতির রূপ
* প্রণয়োপাখ্যানাদি গ্রন্থে সমাজ ও সংস্কৃতির রূপ
Title মধ্যযুগের সাহিত্যে সমাজ ও সংস্কৃতির রূপ
Author
Publisher
ISBN 978 984 04 3379 7
Edition তৃতীয় মুদ্রণ: সেপ্টেম্বর ২০২৫
Number of Pages 360
Country বাংলাদেশ
Language বাংলা

Sponsored Products Related To This Item

Reviews and Ratings

sort icon

Product Q/A

Have a question regarding the product? Ask Us

Show more Question(s)

Customers Also Bought

loading

Similar Category Best Selling Books

prize book-reading point
Superstore
Up To 65% Off

Recently Viewed

cash

Cash on delivery

Pay cash at your doorstep

service

Delivery

All over Bangladesh

return

Happy return

7 days return facility

0 Item(s)

Subtotal:

Customers Also Bought

Are you sure to remove this from bookshelf?

Write a Review

মধ্যযুগের সাহিত্যে সমাজ ও সংস্কৃতির রূপ

আহমদ শরীফ

৳ 689 ৳800.0

Please rate this product