Money speak only one language, If you save me toady, I will save you tommorrow. আপনি যদি টাকাকে ভালবাসেন, টাকার যত করেন,তাহলে টাকা অবশ্যই আপনার কাছে আসবে। অর্থ ছাড়া যেখানে আমরা এক পা’ও চলতে পারি না, সেখানে আমাদেরকে শেখানো হয়েছে অর্থই সকল অনর্থের মূল। টাকা পয়সা হাতের ময়লা,আজ আছে কাল নেই। এই ভুল শিক্ষা দিয়ে দিয়ে কিছু মানুষ আপনাকে গরিব বানিয়ে তারা নিজেরা ধনী হয়ে গিয়েছে। টাকা ছাড়া জীবন কতটা কঠিন,যার নাই সেই বুঝে। ধনী হওয়ার শিক্ষা যদি আপনি না নেন, ধনী হওয়ার রাস্তা যদি আপনি না চিনেন, তাহলে আপনি গরীব অথবা মধ্যবিত্তের সার্কেলে ঘুরতে থাকবেন। আপনার শরীরে যদি রক্ত ঠিকমত সঞ্চালন না করে তবে আপনি অসুস্থ হয়ে পড়বেন। ঠিক তেমনি আপনার অর্থনৈতিক জীবনে যদি টাকার অবাধ সঞ্চালন না থাকে,তাহলে আপনি কখনও ভালো থাকতে পারবেন না। দারিদ্র্যতা এক ধরনের অসুস্থতা । আপনার শরীর বা মনে কোন অসুখ হলে নিশ্চয়ই ডাক্তারের কাছে যান। চিকিৎসা নেন। দারিদ্র্যতা নামক অসুস্থতারও চিকিৎসা দরকার। প্রয়োজনে যেতে পারেন আর্থিক পরামর্শদাতার কাছে। আপনার জানা দরকার, কেন আপনি গরীব ? আপনি কেন আপনার আয়ের পরিমাণ বাড়াতে পারছেন না? ধনী হবার একক কোন জাদু মন্ত্র নেই। এটি কেবলই একটি দক্ষতা যা শেখার বিষয়। ধনী হওয়াটা একটা আর্ট। এই আর্ট যারা আতœস্থ করতে পারে, তারা খুব দ্রæত ধনী হতে পারে। এ আর্ট যারা জানে না তারাই গরীব। আপনি যদি ধনী হতে চান, আর্থিক স্বচ্ছলতা, আর্থিক স্বাধীনতা ও শান্তি চান ,তাহলে বইটি পড়া আবশ্যক।
আরমান চৌধুরী জন্ম: ২৮শে ডিসেম্বর ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দ। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল উপজেলার দেওড়া গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। পিতা মৃত মো: বাচ্চু চৌধুরী মাতা: লুৎফুন্নেছা বেগম অর্থনীতিতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রী অর্জনের পর রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকে অফিসার হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। বর্তমানে মুখ্য কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত আছেন। একজন ব্যক্তিগত আর্থিক শিক্ষা ও আত্মউন্নয়ন বিষয়ে লেখালেখিতে আগ্রহী। তিনি বিশ্বাস করেন যে সঠিক আর্থিক জ্ঞান ও দক্ষতা যে কারও জীবন পরিবর্তন করতে পারে। ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা ও গবেষণার ভিত্তিতে তিনি সহজ ও প্রয়োগযোগ্য উপায়ে অর্থ ব্যবস্থাপনা, বিনিয়োগ এবং সম্পদ বৃদ্ধির কৌশল নিয়ে লেখালেখি করেন। তার প্রথম বই “ধনী হতে শিখুন”ব্যক্তিগত অর্থ ব্যবস্থাপনার মৌলিক বিষয়গুলো সহজ ভাষায় উপস্থাপন করে, যাতে যে কেউ অর্থনৈতিক স্বাধীনতা অর্জনের পথে এগিয়ে যেতে পারেন। অর্থনৈতিক সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে তিনি বিভিন্ন মাধ্যমে লেখালেখি, কর্মশালা ও পরামর্শ প্রদান করেন। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি বই পড়া ও ভ্রমণ করতে পছন্দ করেন। তিনি আর্থিক শিক্ষাকে সহজলভ্য করতে আগ্রহী।